সড়কে সড়কে ঘুরে এসব পতাকা বিক্রি করেন তারা। প্রতিবছর ডিসেম্বরের শুরু থেকে বিজয় দিবস পর্যন্ত জাতীয় পতাকা বিক্রি করে মৌসুমী পতাকা বিক্রেতারা।
লাল–সবুজের এই পতাকা বিক্রি করতে এখন ব্যস্ত সময় পার করছেন।
গফরগাঁও উপজেলার বিভিন্ন সড়কে ঘুরে পতাকা বিক্রি করে এইরকম কয়েকজন মৌসুমী পতাকা বিক্রেতার সাথে প্রতিবেদকের কথা হয়।
মোঃ বাদল মিয়া (৫৬)বাড়ী মাদারিপুরের শিবচর তিনি বলেন,গত ১৫ বছর এই উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় সড়কে ঘুরে পতাকা বিক্রি করে আসছি । জাতীয় দিবসে ডিসেম্বর, ফেব্রুয়ারিতে ও মার্চে এই তিন মাস পতাকা বিক্রি করি। ১২ হাজার টাকার পন্য (পতাকা,মাথার বেল,চড়কি,নৌকার ব্যাচ)১৬ শত পিছ নিয়ে বিক্রি শুরু করেছি। আশাবাদী ৩ থেকে ৪ দিনের মধ্যে প্রায় ২০ হাজার টাকা বিক্রি করতে পারবো।
আরেকজন মৌসুমী পতাকা বিক্রেতা সিলেটের বানিয়ার চর এলাকার মোঃ মজিবুর রহমান বলেন, সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ১ হাজার টাকার পতাকা, মাথার বেল, চড়কি, নৌকার ব্যাচ বিক্রি করতে পারছি। প্রতিদিন গড়ে ২ হাজার টাকা লাভ থাকবে।
আরেক জন মৌসুমী পতাকা বিক্রেতা শরীফ জানান, দর্জীর কাছ থেকে পাইকারি দামে পতাকা ক্রয় করে সড়কে সড়কে ঘুরে খুচড়া মূল্যে বিক্রি করি। বিভিন্ন দামের পতাকা চারশত টাকা থেকে সর্বশেষ দশ টাকা মূল্যের পতাকা আছে।
উপজেলা দূর্নিতী প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি ডা. কে এম এহসান বলেন, ফেরী করে তাঁরা পতাকা,ফিতা বিক্রি করে। জাতীয় দিবসের মাস গুলোতে তাদের পাওয়া যায়।
এনপি