থার্টি ফার্স্ট নাইট ও ইংরেজি বর্ষবরণ ঘিরে আতশবাজি ফোটানো নিষিদ্ধ করেছিল চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ। কিন্তু কে শোনে কার বারণ। রাত ১২টা না বাজতেই আতজবাজির বিকট শব্দ শুরু হয়েছে পুরো চট্টগ্রাম নগরজুড়ে। রাত ১ টা পর্যন্ত থেমে থেমে চলেছে নতুন বছরকে ঘিরে আতশবাজির বিকট শব্দ। নগরীর প্রতিটি বাড়ীর ছাদে আতশবাজির সাথে চলে উচ্চ শব্দে গান-বাজনা আর বারকিউ পার্টি। এতে অংশ নেয় বাড়ীর উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েদের সাথে বড়রাও।
আতজবাজির বিকট শব্দে রাস্তার কুকুরগুলোকে দেখা যায় ভয়ে দ্বিকবিদিক দৌড়াতে। পুলিশের নিষেধাজ্ঞা থাকায় রাস্তাঘাটে আতসবাজির উৎপাত না থাকলেও বাড়ির ছাদ, আঙিনা থেকে একের পর এক ফাটানো আতশবাজির বিকট শব্দে আঁতকে উঠছে শিশু, বৃদ্ধসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
গত শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) আতশবাজি, ফানুস উড়ানোসহ ১৩টি বিষয়ে বিধিনিষেধ জারি করে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)। কিন্তু ‘নতুন বছরকে করে নিতে বরণ মানলো না আজ পুলিশের বারণ’।