টাঙ্গাইলের সখিপুরে মামার কর্তৃক ভাগ্নি ধর্ষিত হওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। বুধবার (৬ মার্চ ) মামাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
থানা পুলিশ জানায়, সুমি (৯) পিতা মোজাফফর আলী, মাতা রোকসানা বেগম গ্রাম- ফুলতলা, থানা -ফুলবাড়িয়া, জেলা ময়মনসিংহ। সুমিকে বিভিন্ন সময় লজেন্স,বিস্কিট ইত্যাদি দেয়ার কথা বলে মাসুদ রানা (৩৫) পিতা মৃত: আব্দুল আউয়াল মাতা -ফাতেমা খাতুন, গ্রাম- রামনগর পশ্চিম পাড়া, থানা -ফুলবাড়িয়া, জেলা- ময়মনসিংহ কয়েকদফা ধর্ষণ করে। সুমির ও মাসুদের বর্তমান ঠিকানা সখিপুর পৌরসভার বিজ্ঞানাগার ৪ নং ওয়ার্ড নবুর বাড়ির পূর্ব পাশে থানা- সখিপুর, জেলা টাংগাইল। গত (২০ ফেব্রুয়ারি)মঙ্গলবার বিকেল আনুমানিক চার ঘটিকায়। সুমির মা-বাবা বাড়িতে না থাকায় বাদীর বসতবাড়িতে ধর্ষণের ঘটনাটি ঘটে।
মাসুদ সুমিকে বিভিন্ন ভয়-ভীতি দেখানোর কারণে সে ঘটনাটি কাউকে জানায়নি। বিগত ২৯ ফেব্রুয়ারি ধর্ষিত সুমির প্রচন্ড পেটে ব্যথার কারণে ঘটনাটি জানাজানি হয়। ওইদিন আনুমানিক সকাল ৭ ঘটিকার সময় তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।সম্পর্কে মাসুদ রানা সুমির মায়ের মামাতো ভাই আর এই সুযোগে সে প্রায় সুমিদের বাড়িতে যাওয়া আসা করতো।
এ বিষয়ে সখিপুর থানার পুলিশের পরিদর্শক (নিরস্ত্র) মোঃ সালাউদ্দিন জানান, বুধবার এই বিষয়ে মামলা হয় এবং সাথে সাথে তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে সখিপুর পৌরসভা এলাকা থেকে সখিপুর থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই মাসুদ রানার নেতৃত্বে পুলিশের চৌকস টিম আসামি মাসুদ কে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। তাকে আদালতে প্রেরণ করার প্রস্তুতি চলছে।